Benefits of Emerald Panna Gemstone – (পান্না পাথরের উপকারিতা)
Emerald (Panna) Stone জন্ম তারিখ অনুযায়ী যাদের বৃষ রাশি (২১ এপ্রিল থেকে ২১ মে), মিথুন রাশি (২২ মে থেকে ২১ জুন), কন্যা রাশি (২৪ আগস্ট থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর) ও তুলা রাশি (২৪ সেপ্টেম্বর থেকে ২৩ অক্টোবর) তাদের জন্য পান্না পাথর ব্যবহার করা উপকারী। সাধারনত যাদের রাশিচক্রে বুধ নামক গ্রহের খারাপ প্রভাব রয়েছে তাদের কে Emerald Stone (পান্না পাথর) ব্যবহার করতে বলা হয়। পান্না পাথর সাধারণত মাস্তিস্ক সংক্রান্ত বিষয় গুলোতে প্রভাব বিস্তার করে থাকে। বিশেষ করে যে সকল মানুষ ভাল চাকুরি করে অথবা ব্যবসায়ের সাথে জড়িত, অথবা যাদের সিদ্ধান্ত গ্রহন সংক্রান্ত কাজ করতে হয় তাদের পান্না পাথর Benefits of Emerald Panna Gemstone ব্যবহার করতে বলা হয়ে থাকে।
আপনার ভাগ্যরাশি এবং আপনার আজকের দিনটি কেমন যাবে দেখে নিন –
☛ Ajker Rashifal (রাশিফল)
Precious Gemstones
♥রত্নপাথরের ভিডিও দেখতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন।
✒ রাসায়নিক গঠনসম্পাদনা উপাদান: (Chemical Composition)
উপাদান (Chemical Composition): (বেরিলিয়াম অ্যালুমিনোসিলিকেট) Be3Al2(SiO3)6
কাঠিন্যতা (Hardness): 7.5–8
গোত্র (Species): Beryl variety
আপেক্ষিক গুরুত্ব (Specific Gravity): Average 2.76
প্রতিসরণাংক (Refractive Index): 1.566 – 1.600
বিচ্ছুরণ (Dispersion): Low, 0.014
✒ জ্যোতিষ শাস্ত্রমতে:
পান্নার উপকারিতা কী? কেন ধারণ করা হয় এই রত্ন!
জ্যোতিষমতে পান্না খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি রত্ন। ইংরেজিকে এই পাথরকে বলা হয় Emerald। Emerald (Panna) Stone পান্না ধারণ করার নানা উপকারিতা আছে। তবে যে কেউ পান্না ধারণ করলেই হবে না। এই রত্ন আপনার ধারণ করা উচিত কিনা তা একজন দক্ষ জ্যোতিষীই বলতে পারবেন। পান্না নবরত্নের অন্যতম। বুধ গ্রহের প্রতিনিধিত্ব করে এই মূল্যবান পাথর। বুধ গ্রহ যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং শিল্পক্ষেত্রের নিয়ন্ত্রক গ্রহ। জন্মছকে বুধ শক্তিশালী হলে ব্যবসা, যোগাযোগ, বুদ্ধিমত্তা, শিক্ষা ভালো হয়। আমরা অনেকেই পান্না ধারণ করে থাকি। কিন্তু এই পাথরটি পরলে কী হয় জানেন? পান্না ধারণ করলে
মানুষের সঙ্গে যোগোযাগ রাখার দক্ষতা অনেক বেড়ে যায় এবং আত্মবিশ্বাস শিখরে পৌঁছয়। শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা এবং দুর্বল স্নায়ুতন্ত্রের অসুখে যারা ভুগছেন, তাঁদের জন্য পান্না ধারণা করা খুবই উপকারী। যে কোনও রকম নেশায় আচ্ছন্ন মানুষ পান্না ধারণ করলে নেশা থেকে বেরিয়ে আসা শক্তি সঞ্চয় করতে পারেন। পান্না পরলে বিবাহিত জীবন সুখের হয়, সম্পদ বৃদ্ধি পায় এবং সন্তান ভাগ্য প্রসারিত হয়। এছাড়া পান্না ধারণ করলে মনঃসংযোগের ক্ষমতা বাড়ে, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সম্পর্কে উন্নতি ঘটে। ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য়ও পান্না অত্যন্ত উপযোগী। বড় পরীক্ষা দেওয়ার আগে পান্না ধারণ করার পরামর্শ অনেক সময়ই জ্যোতিষবিদরা দিয়ে থাকেন। যে কোনও রকম দুঃখ কষ্ট এবং মানসিক যন্ত্রনা সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে পান্না।
কেউ আপনার সঙ্গে বেইমানি বা বিশ্বাসঘাতকতা করলে বা কেউ আপনাকে ঠকালে সেই কষ্ট থেকে বেরিয়ে আসতে অনেকটই উপকারী পান্না। এই পাথর Emerald (Panna) Stone বুধ গ্রহের প্রতিনিধি হওয়ায় সাধারণত যাঁদের বুধ দুর্বল, তাঁদেরই পান্না ধারণ করার পরামর্শ দেওয়া হয়। ঠিকমতো পান্না ধারণ করলে কেরিয়ারের প্রতি ফোকাস বাড়ে। ক্রমাগত জীবনে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছেন যারা, তাঁদের জন্য পান্না উপকারী। শিক্ষক, আর্কিটেক্ট, ডাক্তার, ব্যবসায়ীদের জন্য পান্না উপযোগী। প্রাচীনাকালে রাজা রাজড়ারা সাপের বিষের অ্যান্টিডোট হিসেবে পান্না ব্যবহার করতেন। যাদের চোখের সমস্যা আছে, তারাও এই সবুজ রত্ন ধারণ করলে উপকার পাবেন। পাথরের কাট ও ক্যারাটের ওপর এর দাম নির্ভর করে। পান্না ধারণ করার আগে কোনও জ্যোতিষবিদের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।
পান্না Emerald (Panna) Stone মধ্যম থেকে গাঢ় সবুজ রঙের সুন্দর রত্ন পাথর। ফারসি ও আরবীতে এটিকে বলা হয় জমরুদ। ষড়ভূজাকৃতির কেলাস আকারে এটি পাওয়া যায়। বেশির ভাগ পান্নাই ঘোলাটে বর্ণের এবং খুঁতযুক্ত। নিখুঁত ও সুন্দর পান্না খুবই দামি রত্ন। একই ধরনের খনিজ পাথরের সাথে পান্নার পার্থক্য হলো শুধু পান্নাই অভ্র শিলাস্তরে বা চুনাপাথরে পাওয়া যায়। সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় কলম্বিয়ার মুজো এবং এল সিভর খনিতে। উরাল পর্বতমালার টকোভোয়া-তে আভ্রখনিতেও পাওয়া যায়। অবশ্য সেখানে তা বেরিলিয়ামের আকরিক ক্রিসোবেরিল ও ফেনাকাইটের সঙ্গে মিশ্রিত অবস্থায় থাকে। এছাড়াও অস্ট্রিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারতের কালিগুমানে পান্না পাওয়া যায়। তবে ব্রাজিলিয়ান, জাম্বিয়ান ও কলম্বিয়ান পান্নাই বিশ্ব বিখ্যাত।
তবে পাকিস্তানের সোয়াতি ও রাশিয়ার পান্না একসময় জগৎবিখ্যাত হলেও এখন খনি শেষ হওয়ায় আর পাওয়া যায় না। মিয়ানমারের একটি খনিতে বিশাল একটি জেড পাথরের সন্ধান পাওয়া গেছে। দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় কাচিন প্রদেশের একটি খনিতে পাওয়া এই পাথরটির ১৪ ফুট উঁচু এবং ১৯ ফুট দীর্ঘ। ধারণা করা হচ্ছে এই পাথরটির ওজন আনুমানিক ১৭৫ টন। জেড পাথরের মূলত মুল্যবান রত্ন পাথর হিসেবে পরিচিত। তাই এত বিশাল আকৃতির এই পাথরটির বাজার মুল্য ধরা হচ্ছে এক কোটি ৭০ লাখ ডলার বা ১৩৬ কোটি টাকা। খবর বিবিসির। মিয়ানমারে খুবই প্রসিদ্ধ প্রায় স্বচ্ছ সবুজ রংয়ের এই পাথর। বিশ্বের সবচেয়ে ভালো জেড পাথর সেখানেই পাওয়া যায় এই মিয়ানমারেই।
দেশভেদে নামান্তরঃ- Benefits of Emerald Panna
বঙ্গদেশে পান্না, হিন্দিতে পন্না, মহারাষ্ট্রে পাচুরত্ন, গুজরাটে লীলুম ও পাশু, কর্ণাটে পাচীপাচ্চ, তৈলঙ্গে লীলম্, ফরাসীতে জুমুরঙ্গীপ, আরবীতে জুমুইম্, ইংরাজীতে এমারেল্ড ও ল্যাটিনে স্যামবাগ্ ডাস বলে।
জ্যোতিষী বা জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে পান্না পাথর ব্যবহারের উপকারিতা নিম্ন রূপ (Benefits of panna Stone / Benefits of Emerald Panna)
আমাদের সংগ্রহে ক্যাটসআই পাথর দেখতে ক্লিক করুন এখানে –
☛ Collection of Cats Eye
✒ রাশিরত্ন পাথর পান্না রত্ন পাথরের গুনাগুন ও উপকারিতা নিম্নরূপ:
✤ বুধ গ্রহ যে বিষয় গুলোতে প্রভাব বিস্তার করে থাকে তা হল, ব্যবসায়, যোগাযোগ, প্রেম-ভালবাসা, একজনের সাথে অন্য জনের সম্পর্ক, ইচ্ছা শক্তি, কোন কিছু শেখার ইচ্ছা, আত্ম শক্তি। Benefits of Emerald Panna
✤ যখন বুধ গ্রহ কারো রাশি চক্রে ভালো ভাবে অবস্থান করে তখন মানুষের উন্নতি খুব দ্রুত হতে থাকে। কিন্তু যদি বুধ গ্রহ রাশিচক্রে খারাপ ভাবে অবস্থা করে তাহলে ঠিক এর উল্টো হতে পারে। তাই যাদের বুধ গ্রহের খারাপ অবস্থানের জন্য খারাপ সময় যাচ্ছে তাদের জন্য পান্না পাথর ব্যবহার খুব খুব উপকারী হতে পারে।
✤ পান্না পাথর মানুষের মনোযোগ বৃদ্ধি, স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি, কোন কিছু অর্জনের ইচ্ছা শক্তিকে বৃদ্ধি এবং বিচার বুদ্ধি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।
✤ পান্না পাথর ধারনে সন্তান, স্বামী-স্ত্রীর সাথে সুসম্পর্ক বজায় থাকে এবং উচ্চ শিক্ষায় আগ্রহ বৃদ্ধি পেতে পারে।
✤ যে কোন ব্যবসায়িক কাজে পান্না পাথর Benefits of Emerald Panna ব্যবহারে মুনাফা বৃদ্ধি এবং সফলতা আসার সম্ভাবনা অনেক বেশী হতে পারে।
✤ যদি দুজন মানুষ একে অপরের সাথে ভালোবাসার সম্পর্কে আবদ্ধ হয় এবং তারা যদি পান্না পাথর ব্যবহার করে তাহলে তাদের সুখ এবং ভালবাসা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে।
✤ যদি কোন গর্ভবতী মা তার হাতে পান্না পাথর ব্যবহার করেন তাহলে তার নিরাপদ এবং স্বাভাবিক সন্তান জন্ম হবার সম্ভাবনা থাকে। Benefits of Emerald Panna
✤ যে কোন মানুষিক সমস্যায় পান্না পাথর খুব উপকারী। এছাড়া চর্ম রোগ, কোষ্ঠ কাঠিন্য এবং যে কোন প্রকারের বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের জন্য পান্না পাথর ব্যবহার করা উপকারী।
✤ ইসলাম ধর্ম মতে পান্না পাথরের উপকারিতাঃ “Tradition of Ahl al Bait” পান্না পাথর সম্পর্কে উল্লেখ করেছে—“পান্না পাথর ব্যবহারে দারিদ্রতা দূর হয় এবং আর্থিক দিকে উন্নতি সাধিত হয় এবং যে পান্না পাথরের আংটি ব্যবহার করবে সে আর্থিক দুর্দশা থেকে মুক্ত থাকবে যদি মহান আলাহতালা ইচ্ছা করেন”।
✤ আমির উল মোমেনিন, আলি ইবনে আবি তালিব থেকে বর্ণীত যে, আল্লাহর ইচ্ছায় পান্না পাথর Emerald (Panna) Stone সকল প্রকার বাধা-বিপত্তি দূর করে থাকে। (সুত্রঃ “Huliyat al Muttaqin”, Muhammad Baqir Majlisi, Iran)
✤ আলি ইবনে আবি তালিব থেকে বর্ণীত যে পান্না পাথর রাতের দুঃস্বপ্ন দেখা থেকে নিরাপদ রাখে। (সুত্রঃ “Tuhfah-e-Aalam Shahi”, by: Hakim Muhammad Sharif Khan, during the era of shah Alam II, Delhi, India)
✤ পান্না পাথর ধারনে সাপ, বিচ্ছু সহ অন্য সকল বিষধর প্রানি দূরে থাকে। (সুত্রঃ Marifat al Jawahir, Syedi Ibrahim Saify)
✤ Benefits of Emerald Panna পান্না পাথর ব্যবহারকারী যদি কোন প্রকারের বিষাক্ত খাদ্য গ্রহন করে ফেলে তাহলে অবিলম্বে তার মুখে ঘাম দেখা দিবে।
✤ পান্না পাথর ব্যবহারে শত্রুদের পরাজিত করতে সাহায্য করে। Benefits of Emerald Panna
✤ ইব্রাহিম (আঃ) কে তার শত্রুরা আগুনে নিক্ষেপ করার আগ মুহূর্তে জিব্রাইল (আ) তাকে একটি পান্না পাথরের আংটি উপহার দেন, যার মধ্যে বিভিন্ন কালেমা লেখা ছিল।
✤ পান্না পাথর ধারনে দুশ্চিন্তা দূর হয় এবং এটি কুষ্ঠ রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে।
✤ “Marifat al Jawahir” হতে বর্ণীত যে, পান্না পাথরের সবুজের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলে চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পায়। Benefits of Emerald Panna
✤ পান্না পাথর ধারনে মাথা ঠাণ্ডা থাকে যাতে করে দন্দ-বিরোধ কমে আসে।
✤ যদি স্বামী-স্ত্রী একে অপরের ব্যবহার করা পান্না পাথরের আংটি অদল-বদল করে ব্যবহার করে তাহলে তাদের পারস্পরিক আকর্ষণ বৃদ্ধি পায়।
✤ পান্না পাথর মৃগী রোগে উপকারী, এমনকি সন্তান প্রসবের সময় পান্না পাথর ধারন সন্তান প্রসব সহজ করে। Benefits of Emerald Panna
উল্লেখিত সকল প্রকার উপকার নির্ভর করে মহান আল্লাহর ইচ্ছার উপর। তাই আল্লাহর নিয়ামত ভেবে শুধুমাত্র আল্লাহর উপর ভরসা করে রত্নপাথর ব্যবহার করা উপকারী।
✒ পান্না পাথর কোথায় পাওয়া যায়?: (Where Gemstones are Found?)
এই রত্ন- পাথরটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাওয়া যায়। ব্রাজিল পান্না পাথর, কলম্বিয়া পান্না পাথর, জাম্বিয়ান পান্না পাথর, পাকিস্তানি পান্না পাথর, ইন্ডিয়ান পান্না পাথর।

✒ পান্না রত্ন পাথর কিভাবে কাজ করে?: (How Gemstones Work)
রত্ন পাথরের নাম ও ছবি (Names and Pictures of Gemstones) মানব দেহের প্রতিটি অঙ্গ পরমাণুর সমন্বয়ে সৃষ্ট। সৌরমন্ডলের গ্রহগুলোও পরমাণুর সমষ্টি। আর বিভিন্ন প্রকার রত্নগুলো এমন সব পদার্থের সমন্বয়ে সৃষ্ট যার উপস্থিতি মানব দেহেও বিদ্যমান। বিভিন্ন প্রকার রত্ন সরাসরি মানব দেহের ত্বককে স্পর্শ করে শরীরের উপর ইলেকটোম্যাগনেটিক (Electro Magnetic) প্রভাব বিস্তার করে, মানব দেহের বিদ্যমান যে কোন পদার্থের অসামঞ্জস্যপূর্ণ উপসি’তির সামঞ্জস্য আনয়ন করে। বিভিন্ন প্রকার রত্ন বিভিন্ন গ্রহের রশ্মি অতিমাত্রায় আকর্ষণ বা আরও পড়ুন
✒ পান্না রত্নপাথর কোন আঙুলে পরে?: (Gemstones Should be Used on Correct Finger?)
সুফল পেতে জেনে নিন কোন আঙুলে কোন রত্ন ধারণ করবেন। একমাত্র বৃদ্ধাঙ্গুল বাদে। প্রত্যেকটি আঙুলের সঙ্গে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের মধ্যে যোগসূত্র আছে বিভিন্ন নার্ভের দ্বারা। কোন রত্ন কোন আঙুলে ধারণ করলে উপযুক্ত ফল পাওয়া যাবে, জ্যোতিষশাস্ত্রে এ বিষয়ে নির্দিষ্ট কিছু নিয়মাবলী রয়েছে। জেনে নেওয়া যাক সেই নিয়মগুলি: –
● তর্জনী – তর্জনীতে ধারণ করা উচিত ইয়োলো স্যাফায়ার, টোপাজ, মুনস্টোন, হোয়াইট পার্ল ইত্যাদি।
● মধ্যমা – আরও পড়ুন

✒ পান্না রত্ন পাথর পরার নিয়ম?: (Rules for Wearing Gemstones?)
আমাদের সকলের জীবনেই নানা রকমের সমস্যা থাকে যদিও প্রত্যেকে সমস্যা আলাদা হয়। তাই সমস্যা মুক্ত করতে আমরা প্রাণপন চেষ্টা করি। বিভিন্ন সমস্যা মেটাতে বিভিন্ন ধরনের রত্ন ধারণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন জ্যোতিষীরা। তাদের মতে সঠিক রত্ন সঠিক আঙুলে ধারণ করলে ঠিক ফল পাওয়া যায় তাই জেনে নেওয়া যাক কোন রত্ন কোন আঙুলে পরা উচিত – তবে এখন উপরত্ন ভিবিন্ন ভাবে ব্যবহার করা হয় যেমন – পাথরের ডিজাইন দেখান রত্নপাথরে আংটি পাথরের আংটি ডিজাইন, পাথরের কানের দুল পাথরের কানের দুলের ডিজাইন, পাথরের ব্রেসলেট, পাথরের নাকফুল ডিজাইন, পাথরের লকেট ডিজাইন, পাথরের গলার সেট, পাথরের গলার হার, কিন্তু মার্বেল পাথরের ডিজাইন এ পাথর দেখা যায় তা কিন্তু আসল পাথর না। আরও পড়ুন
✒ পান্না আসল রত্ন পাথর চেনার উপায়?: (Ways to Recognize Gemstones?)
আজকাল বাজারে নানা রকম রত্ন – পাথর পাওয়া যায়। চোখ ধাঁধিয়ে যায় তাদের রং আর উজ্জল বর্ণচ্ছটার আভা দেখলে।কিন্তু এত সব রত্ন পাথরের ভিড়ে কি করে চেনা যাবে কোনটা আসল, কোনটা নকল তা এখানে বলছি। রত্ন- পাথর (Gem stone) আসল কি নকল বুঝার জন্য অভিজ্ঞ চোখ প্রয়োজন।প্রথমত, রত্ন-পাথরের আকৃতি, রঙ, স্বচ্ছতা ও এর ভেতর সুক্ষ্ণ যে সব অবাঞ্চিত পদার্থ থাকে, তার বিন্যাস দেখে প্রাথমিক ধারণা আরও পড়ুন

✒ পান্না রত্নপাথরের দাম?, মূল্য কত?: (What is The Price of Gemstones?)
রত্নপাথর (Gemstone) ভিবিন্ন রকম দামের আছে, দাম নির্ভর করে পাথরের ওজন, রং, বর্ন, কাটিং, স্থান এবং কোয়ালিটির উপর, তাই সঠিক ও খাঁটি রত্নের দাম জানতে আরও পড়ুন

✒ পান্না রত্ন পাথর শোধন করার নিয়ম?: (Rules for Purification Gemstones?)
আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রয়কৃত রত্ন পাথর আমরা বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করে দিয়ে থাকি । আমাদের, বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করা রত্ন পাথর ধারণ করার পর দ্রুত ফল প্রদান করতে সক্ষম।আয়ুর্বেদাচার্য বাগভট্ট রত্নের স্বভাবজ ও অস্বভাবজ দোষ বার করে অস্বভাবজ দোষগুলো নষ্ট করার জন্য বিশেষ বিশেষ দ্রব্যের মাধ্যমে রত্ন শোধনের উল্লেখ করেছেন। এখন প্রশ্ন হল সঠিকভাবে রত্ন শোধন কী ভাবে করা যায় ?
● রত্নপাথর পড়ার পূর্বে প্রতিটি পাথরই বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে আরও পড়ুন

✒ রত্ন বিশেষজ্ঞ সাথে অনলাইনে নিরাপদে ব্যক্তিগতভাবে কোন সাক্ষাৎকার ছাড়াই চ্যাট এবং কল করে রত্নপাথর বিষয়ে পরামর্শ নিন
☎ imo / Whatsapp: +8801711192111
☎ imo / Whatsapp: +8801845750651
☎ imo / Whatsapp: +8801868353055
অভিজ্ঞ বংশগত জহুরী, ও জ্যোতিষ –
একজন বিশিষ্ট বাংলাদেশী রত্ন পাথর ব্যবসায়ী ও জ্যোতিষ। বিচক্ষণ এবং দূরদৃষ্টি সম্পন্ন এই ব্যবসায়ী বাংলাদেশের রত্নপাথর ও জ্যোতিষ খাতকে সুসংহত করতে তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠা করেন। “দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড”

এই প্রতিষ্ঠানের কর্নধার বাংলাদেশ ও ভারত বর্ষে পুরস্কার প্রাপ্ত রত্ন বিশেষজ্ঞ ও দীর্ঘ ৪১ বছর অভিজ্ঞ বংশগত জহুরী, ও জ্যোতিষ। তার তন্ত্র শাস্তের উপর বাস্তব অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি নিজেই গ্রহ নহ্মত বিচার করে উপযুক্ত পরামর্শস সহ সঠিক গ্রহরত্ন আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী দিয়ে থাকেন। ফলে আপনার প্রয়োজনীয় রত্নপাথর কররেখা, জন্ম ছক বিচার করে সঠিক রত্নপাথর নির্বাচন করে ধারন করতে পারবেন। হস্তরেখা রাশি রত্ন পাথরের জগতে তার পদচারণা ৪১ বছরেরও বেশী সময় ধরে। তাই রত্ন পাথর সম্পর্কে তার রয়েছে – ● – বাস্তব অভিজ্ঞাতা ● – সনাতন এবং ● – আধুনিক অভিজ্ঞতা।
⚑ তিনি আজমীর শরীফের খেলাফত প্রাপ্ত খাদেম।
(Ajmer Sharif Khadim at Dargah Sharif Of Hazrat Khawaja Moinuddin Hassan Chishty)
⚑ পৃষ্ঠ পোষক, বাংলাদেশ এস্ট্রোলজার্স সোসাইটি। (BAS)
Advisor, Bangladesh Astrologers Society
⚑ আজীবন সদস্য, দক্ষিণ এশীয় অ্যাস্ট্রো ফেডারেশন, নেপাল (SASF)
Life Member, South Asian Astro Federation, Nepal.
⚑ আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ এষ্ট্রলজার্স সোসাইটি (BAS)
Life Member, Bangladesh Astrologers Society
THE LARGEST AND MOST DEPENDABLE HEREDITARY GEMSTONE COMPANY IN BANGLADESH
বাংলাদেশের মধ্যে সব চাইতে নির্ভরশীল ও একমাত্র বিশ্বত্ব সর্ব বৃহৎ রত্ন পাথরের প্রতিষ্ঠান ১৯৮০ সালে জ্যোতিষ রাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতি অভ্যন্তরীণ জ্যোতিষী সেবা খাতে প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে রত্ন পাথর ব্যবাসয়িক যাত্রা শুরু করেন। দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড এর পথচলা শুরু হয় “এশিয়ান দিলরুবা জেমস্ স্টোন” প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে, যা পরবর্তীকালে ‘দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

গুণ গত মান এবং সর্বোচ্চ সেবার নিশ্চয়তা দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি হয়ে উঠেছে ভোক্তাদের আস্থার অন্য নাম। এগিয়ে যাওয়ার পথ সুগম ছিলো না কখনোই। বহু চৎরাই উৎরাই, বাঁধা পার হতে হয়েছে। কিন্তু জ্যোতিষ রাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতি কখনো নিজ নীতি থেকে বিচ্যুত হননি। অটল থেকেছেন নিজের লক্ষ্যে। সততা, নিষ্ঠা, ধৈর্য্য এবং নিরলস প্রচেষ্টায় নিজ হাতে তিনি দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড নিয়ে এসেছেন আজকের এই বিশাল ব্যাপ্তি এবং বিরাট অবস্থানে। বিচক্ষণ এবং দূরদৃষ্টি সম্পন্ন এই ব্যবসায়ী বাংলাদেশের রত্নপাথর ও জ্যোতিষ খাতকে সুসংহত করতে তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠা করেন। ❝Sell The Right Gemstone at The Right Price to The Buyers❞ এ স্লোগানে অনুপ্রানিত হয়ে আমাদের পদচারণ শুরু হয়।
“সকল বস্তর শক্তি ও সৃষ্টি একমাএ স্রষ্টা”- এটা হচ্ছে এই প্রতিষ্ঠান এর স্লোগান, মানুষের কল্যাণ সাধিত করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। কেননা ভাগ্যের মুখ ফেরাতে প্রয়োজন একটু বিশ্বাস, সাথে খাটি গ্রহরত্ন। আর এ বিশ্বাস আপনি আস্থার সহিত রাখতে পারেন “দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড” এর উপর। যেখান থেকে রত্নপাথর কেনার সময় ভাবতে হবেনা যে পাথরটি আসল না নকল। তবে নকল পাথরের ভিড়ে, ১০০% নিশ্চয়তার সাথে আমরা খাঁটি রত্নপাথর বিক্রী করে থাকি। সম্মানিত ক্লায়েন্টদের ভালোবাসার ব্র্যান্ড হয়ে থাকতে চায় “দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড”
আমরা বিশ্বাস করি একটি ব্যবসা তখনই সফল হয় যখন শুধুমাত্র লাভের জন্য প্রতিশ্রুতি বদ্ধ হয় না এটি এমন একটি প্রতিষ্ঠান যেখানে সরাসরি বা পরোক্ষ ভাবে সকল গ্রাহক তার প্রয়োজনীয় খাঁটি রত্নপাথর টি অবশ্যই নিশ্চিত ভাবে আস্থার শহিত ক্রয় করতে পারবেন। গ্রাহকদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক শুধু একটি বিক্রয় সঙ্গেই শেষ না বরং এটি গ্রাহকদের সাথে নতুন একটি সম্পর্কের যাত্রা শুরু। শুধু নিজে একা ভালাে থাকা , এ এথায় আমরা বিশ্বাসী নই। কেননা ভাগ্যের মুখ ফেরাতে প্রয়োজনে একটু বিশ্বাস, সঙ্গে খাঁটি গ্রহরত্ন। আর এ বিশ্বাস আপনি আস্থার সহিত রাখতে পারেন ” দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড ” এর উপর। কেবল ব্যবসায়িক অঙ্গণেই নয়, সামাজিক দায়িত্ব পালনেও দৃষ্টান্ত রেখেছেন জ্যোতিষ রাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতি। সাফল্যের অবস্থান করেও ভুলে যাননি মানবতার কল্যাণে ব্যক্তিগত দায়িত্ব বোধ। দরিদ্র ও অবহেলিত মানুষের কথাও মনে রেখেছেন সবসময়। এছাড়াও নানা সময়ে বিপদগ্রস্ত ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর বহু নজির রেখেছেন জ্যোতিষ রাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতি।
✒ রত্নপাথর কেনো দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড থেকে কিনবেন? কারণ –
♦ আমরাই রত্নপাথর বিভিন্ন দেশের মার্কেটপ্লেস থেকে কিনে সরাসরি আমদানী করে, তা গ্রাহক পর্যায়ে পৌছে দেই। ফলে আমাদের ও ক্রেতাদের মাঝে কোন মধ্যস্বত্তভোগী না থাকায় আপনারা সবচেয়ে কম দামে খাঁটি রত্নপাথরটি কিনতে পারছেন। |
♦ বংশগত ভাবে বছরের পর বছর আমরা গ্রাহক পর্যায়ে সেবা দিয়েছি বিধায়, আমরা অভিজ্ঞতার আলোকে আপনাদের রত্নপাথর সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিতে পারছি। |
♦ আমরা ১০০% গ্যারান্টি সহকারে রত্নপাথর বিক্রী করে থাকি। এছাড়া নকল প্রমাণে ক্রয়কৃত মূল্য প্রদান করে থাকি। আর বর্তমানে গ্যারান্টিকার্ড, লেব টেষ্ট সার্টিফিকেট দিয়ে থাকি যা সারা বিশ্বের যে কোন দেশে তার গ্রহণযোগ্যতা আছে। |
♦ এছাড়া আমাদের রয়েছে প্রত্যেকটি রত্নপাথরের বিভিন্ন কোয়ালিটিসহ বিশাল সমাহার। তাই আপনি আপনার পছন্দ ও বাজেট অনুযায়ী বিভিন্ন কোয়ালিটির মধ্য থেকেও বাছাই করে নেয়ার সুযোগ রয়েছে। |
♦ রত্নপাথর কখনই অনলাইনে কেনা উচিত নয়। কারণ এতে কখনই কোয়ালিটি বা মান বুঝা যায় না। তাই রত্নপাথর কেনার আগে অবশ্যই শোরুমে যোগাযোগ করার অনুরোধ করবো। |
♦ মুখরোচক কোন বিজ্ঞাপন দেখে নয়, বরং ভালো মানের কালেকশন দেখে রত্নপাথর কিনুন। কারণ, যেখানে কালেকশন বেশি পাবেন সেখান থেকে আপনার পছন্দের মনমতো পাথরের মান বাছাই করে বাজেট অনুযায়ী কেনার সুযোগ বেশি। আস্থা রাখতে পারেন এমন প্রতিষ্ঠান থেকে আপনার রত্নপাথরটি কিনুন। |
রত্নপাথরের কালেকশন দেখতে আমাদের শোরুমে আসার অনুরোধ রইলো
✒ রত্ন পাথরের দোকান?: (Gemstone Shop?)
ঢাকা অফিসঃ সকাল ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা
ট্রপিক্যাল আলাউদ্দিন টাওয়ার শপিং কমপ্লেক্স, দোকান নং ৫২৬ – ৫২৭, (লিফটের ৪র্থ তলা) রাজলক্ষ্মী মার্কেট বিপরীতে, রোড – ০২, সেক্টর – ০৩, উত্তরা – ১২৩০, ঢাকা, বাংলাদেশ।
—— : :🎯 সাপ্তাহিক বন্ধ বুধবার 🎯: :